নিজস্ব প্রতিবেদক :: হুয়াওয়ের ৫জি প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য এ্যাপল ইনক ও স্যামসাং-এর মতো মোবাইল কোম্পানিকে চার্জ করবে হুয়াওয়ে। এই পদক্ষেপ হুয়াওয়ের জন্য একটি নতুন আয়ের উৎস হবে যা পরবর্তী প্রজন্মের নেটওয়ার্কিংয়ে হুয়াওয়ের বিশ্বব্যাপী নেতৃত্বের যে ধারা তা বজায় রাখবে।
প্রতিষ্ঠানটির চিফ লিগ্যাল অফিসার সং লিউপিংয়ের বিবৃতি অনুসারে, হুয়াওয়ে আইফোন নির্মাতা এবং স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স কো. – এর সাথে দাম নির্ধারণ এবং ক্রস-লাইসেন্সিং নিয়ে আলোচনায় বসবে। হুয়াওয়ে বাজারে তার প্রতিদ্বন্দ্বী – কোয়ালকম আইএনসি, এরিকসন এবি এবং নোকিয়া ওয়িজের তুলনায় কম দামের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।
হুয়াওয়ে প্রতি ফোনে ২.৫০ মার্কিন ডলার রয়্যালটি নির্ধারণ করতে পারে, যেখানে তারা ২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে পেটেন্ট এবং লাইসেন্স ফি বাবদ প্রায় ১.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ১.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার লাভের আশা করছে। অন্যদিকে, কোয়ালকম প্রতিটি আইফোন থেকে ৭.৫০ মার্কিন ডলার রয়্যালটি চার্জ করে।
হুয়াওয়ের ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি বিভাগের প্রধান জেসন ডিং বলেছেন, হুয়াওয়ে অন্যান্য ফাইভজি পণ্য, যেমন- পানির মিটার এবং স্মার্ট গাড়ির জন্য দাম নিয়েও আলোচনা করবে।
হুয়াওয়ের কর্মকর্তারা আশা করছেন যে, এই পেটেন্টগুলো সার্বজনীনভাবে পাওয়া যাচ্ছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে ক্রস-লাইসেন্সে যেতে সমস্যা হবে না।
প্রতিদ্বন্দ্বীদের (এরিকসন এবং নোকিয়া) বিরুদ্ধে পেটেন্ট যুদ্ধে নিজের অবস্থান ধরে রাখতে হুয়াওয়ে পেটেন্ট ফি থেকে প্রাপ্ত আয় গবেষণায় বিনিয়োগ করবে।
অ্যালাইড মার্কেট রিসার্চ অনুসারে, ফাইভজি ডিভাইসের বিক্রয় বহুগুণে বাড়বে এবং ২০২৬ সালে বিশ্বব্যাপী যা দাঁড়াবে ৬৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে, যেখানে ২০২০ সালে এটা ছিল কেবল ৫.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
বিডি প্রেসরিলিস / ১০ এপ্রিল ২০২১ /এমএম
Posted on অক্টোবর ১৬th, ২০২৫
Posted on আগস্ট ১৯th, ২০২৫
Posted on মে ২৮th, ২০২৫
Posted on মে ১৭th, ২০২৫
Posted on মে ১৭th, ২০২৫
Posted on মে ১৭th, ২০২৫
Posted on মে ১৫th, ২০২৫
Posted on মে ১৫th, ২০২৫
Posted on মে ১৫th, ২০২৫
Posted on মে ১৫th, ২০২৫