নিজস্ব প্রতিবেদক :: দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্নাতক পর্যায়ে পড়াশোনা করা ২৬৩ জন দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীকে বৃত্তি দিয়েছে প্রাইম ব্যাংক।এই শিক্ষার্থীরা প্রতি মাসে ২ হাজার ৬০০ টাকা করে বৃত্তি পাবেন।শিক্ষাজীবন শেষ না হওয়া পর্যন্ত এই টাকা পাবেন তারা।
শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডি মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের হাতে বৃত্তির প্রথম কিস্তির টাকা তুলে দেন গভর্নর ফজলে কবির।অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রাইম ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজম জে চৌধুরী।২০০৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত প্রাইম ব্যাংক মোট ৩ হাজার ৬৮৪ জন শিক্ষার্থীকে এই বৃত্তি দিল।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির। বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রাইম ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান আজম জে চৌধুরী।বক্তব্য রাখেন প্রাইম ব্যাংক ফাউন্ডেশনের শিক্ষা সহায়তা কর্মসূচির উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য জাতীয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী এবং ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইকবাল আনোয়ার।
গভর্নর ফজলে কবির মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষাজীবনকে এগিয়ে নিতে সহায়তার জন্য প্রাইম ব্যাংকে ধন্যবাদ জানান।তিনি বলেন, বাংলাদেশকে উন্নত করতে হলে শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। কিন্তু এই শিক্ষায় বিনিয়োগ সরকারের একার পক্ষে করা সম্ভব নয়। এ কাজে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
গভর্নর বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, “প্রাইম ব্যাংকের সাহায্য পেয়ে তোমরা যখন উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে প্রতিষ্ঠিত হবে, তোমাদেরও উচিৎ হবে দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের পাশে দাঁড়ানো।”গভর্নর প্রাইম ব্যাংকের চেয়ারম্যানকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “আমি ২০১৬ সালেও এই বৃত্তিপ্রদান অনুষ্ঠানে এসেছিলাম, সে সময় তিনশ’র বেশি শিক্ষার্থীকে এ বৃত্তি দেয়া হয়েছিল।কিন্তু এবার দেখছি ২৬৩ জন।”
“আমার ব্যক্তিগত অনুরোধ থাকবে আপনারা ন্যূনতম ৩০০ জনকে বৃত্তি দেওয়ার চেষ্টা করবেন এবং মাসিক নূন্যতম বৃত্তির হার যেন ৩ হাজার টাকা হয়।”আজম জে চৌধুরী প্রাইম ব্যাংকের বিভিন্ন সমাজিক উন্নয়নে কর্মকাণ্ড তুলে ধরেন। শিক্ষাবৃত্তি প্রদান প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতার দিকটিও তুলে ধরেন তিনি।
“কোন শিক্ষার্থী শিক্ষাবৃত্তি পাবে সে বিষয়টি খুবই নিরপেক্ষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্বাচন করা হয়।প্রথমে আমরা দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেই।আমাদের ব্যাংকের প্রতিটি শাখায় ফরম দেয়া থাকে; শিক্ষার্থীরা সেখান থেকে ফরম সংগ্রহ করে পূরণ করে জমা দেন।“তারপর সেটি যাচাই-বাছাই করে প্রকৃত মেধাবী এবং দরিদ্র শিক্ষার্থীদের খুঁজে বের করা হয়।”
বিডি প্রেসরিলিস /১৮ জানুয়ারি ২০২০ /এমএম
Posted on এপ্রিল ১৭th, ২০২৪
Posted on এপ্রিল ১৭th, ২০২৪
Posted on এপ্রিল ১৭th, ২০২৪
Posted on এপ্রিল ১৭th, ২০২৪
Posted on এপ্রিল ৬th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৬th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৬th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৬th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৫th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৪th, ২০২৪