নিজস্ব প্রতিবেদক :: ‘বদলে ফেলুন জীবনের গতি’ এই মূলমন্ত্র নিয়ে সাশ্রয়ী মূল্যে বাংলাদেশের জন্য বিশেষায়িত মডেল ‘হোন্ডা ড্রিম ১১০’ নিয়ে এলো বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (বিএইচএল)।
স্থানীয়ভাবে হোন্ডা দুই লাখ ইউনিট মোটরসাইকেল উৎপাদন অর্জনকে উদযাপনের দিনে বাংলাদেশের জন্য বিশেষভাবে নকশা করা পণ্যটি ‘ড্রিম ১১০ মডেল পরিচয় করিয়ে দিল জাপানি প্রতিষ্ঠানটি।
বুধবার মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় বাংলাদেশ হোন্ডার কারখানায় নতুন পণ্যটি পরিচয় করিয়ে দেন বিএইচএলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিমিহিকো কাতসুকি, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নরেশ কুমার রতন, প্রধান উৎপাদন কর্মকর্তা শইচি সাতোহ এবং অর্থায়ন বিভাগের প্রধান শাহ মোহাম্মদ আশিকুর রহমান।
কর্মকর্তারা জানান, বাংলাদেশের চালকদের উচ্চতা, সড়কের মান এবং আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনাকে আমলে নিয়ে নকশা করা মোটরসাইকেলটি ৮৯ হাজার ৯শ টাকায় পাওয়া যাবে বুধবার থেকেই বাংলাদেশের জেলার হোন্ডা এক্সলুসিভ অথরাইজড ডিলার শো-রুমগুলোতে।
জাপানি কোম্পানিটির প্রতিষ্ঠাতা সইচিরো হোন্ডার স্বপ্ন ছিলো মানুষের কাছে কম দামে বাহন পৌঁছে দেওয়া। তার স্বপ্ন বাস্তবায়নে, বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ চালকের হৃদয় জয় করা ড্রিম সিরিজের মোটরসাইকেল প্রথম উৎপাদন করা হয় ১৯৪৯ সালে।
আধুনিক নকশায় তৈরি ড্রিম ১১০ মোটরসাইকেলে হোন্ডা ইকো প্রযুক্তির পাশাপাশি ১১০ সিসি ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশের সড়কের মান অনুযায়ী চলাচলে ভালো অভিজ্ঞতা দেবে মোটরসাইকেলটি। প্রতি লিটার জ্বালানিতে ৭৪ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে সক্ষম ড্রিম ১১০।
কাস্টমারদের চাহিদা ছিলো আরামদায়ক সিট হাইট যাতে গড় উচ্চতার মানুষ খুব সহজে এই বাইক বাংলাদেশের উঁচু-নিচু রাস্তায় চালাতে পারে। হোন্ডার আর অ্যান্ড ডি টিম বাংলাদেশের ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী বানিয়েছে নতুন ড্রিম নিও।
প্রাপ্যতা এবং মূল্য লাল, কালো এবং নীল তিন রঙ এ নকশায় ২৩ ডিসেম্বর থেকে হোন্ডার নিজস্ব শো-রুমে সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৮৯ হাজার ৯শ টাকায় পাওয়া যাবে ‘ড্রিম ১১০’।
স্থানীয় পর্যায়ে মোটরসাইকেল উৎপাদন অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে হোন্ডা বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিমিহিকো কাতসুকি বলেন, বাংলাদেশে কার্যক্রমের মধ্যে দুই লাখ মোটরসাইকেল উৎপাদন আমাদের জন্য উল্লেখযোগ্য অর্জন।
এটি (২ লাখ সাইকেল উৎপাদন) শুধুমাত্র সংখ্যা নয়, মানসম্পন্ন পণ্য গ্রাহকের কাছে পোঁছে দেওয়ার মাধ্যমে হোন্ডা বাংলাদেশ গ্রাহকের যে আস্থা অর্জন করেছে এবং সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে তার ফলাফল এটা।
সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নরেশ কুমার রতন বলেন, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন চলাচলকে সহজ করতেই ‘ড্রিম ১১০’ মডেলের আবির্ভাব।
‘ড্রিম ১১০’ মডেলের বৈশিষ্ট এবং সুবিধা নিয়ে বিষয়ভিত্তিক উপস্থাপনা করেন হোন্ডা বাংলাদেশের মার্কেটিং বিভাগের প্রধান গিয়াস উদ্দিন সজীব।
বিস্তারিত জানা যাবে হোন্ডা বাংলাদেশের ফেসবুক পেইজে (facebook.com/bdhondaofficialand Official website – https://www.bdhonda.com/media-center/press-release )
বিডি প্রেসরিলিস /২৪ ডিসেম্বর ২০২০ /এমএম
Posted on মার্চ ২৬th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৬th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৬th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৫th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৪th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৪th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৪th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৪th, ২০২৪
Posted on মার্চ ৮th, ২০২৪
Posted on মার্চ ৮th, ২০২৪