Follow us

‘ওয়ালটন প্রমাণ করেছে আমরাও পারি’

 

নিজস্ব প্রতিবেদক ::  স্মার্টফোনের উৎপাদন দেখছেন বিটিআরসি চেয়ারম্যান মো. জহুরুল হক ‘ওয়ালটন অনেক বড় কোম্পানি। তাদের বিশাল কারখানা। কারখানার সবকিছু পরিপাটি, স্বাস্থ্যসম্মত। ওয়ালটন নিয়ম-নীতি মেনে ব্যবসা পরিচালনা করছে। ওয়ালটন মানুষের কল্যাণ করছে। দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। ওয়ালটন প্রমাণ করছে যে আমরাও পারি। ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শন করে যে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জন করলাম, তা আমাদের খুব কাজে দেবে।’

বাংলাদেশি ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য জায়ান্ট ওয়ালটনের অত্যাধুনিক কারখানা পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মো. জহুরুল হক। সোমবার তার নেতৃত্বে বিটিআরসির ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শন করেন।

অবৈধ হ্যান্ডসেট আমদানির কারণে স্থানীয় উৎপাদনকারী এবং সরকার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এক্ষেত্রে বিটিআরসি খুবই তৎপর জানিয়ে মো. জহুরুল হক সবাইকে বৈধ হ্যান্ডসেট কেনার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, মানুষ দেশে তৈরি বৈধ মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে।

ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শনকালে প্রতিনিধিদলে আরো ছিলেন বিটিআরসি ভাইস-চেয়ারম্যান সুব্রত রয় মৈত্র, কমিশনার আমিনুল হাসান, সচিব মো. জহিরুল ইসলাম, পরিচালক লে. কর্নেল মোহাম্মদ ফয়সল, উপ-পরিচালক ড. মো. সোহেল রানা, সিনিয়র সহকারী পরিচালক সনজিব কুমার সিংহ, চেয়ারম্যানের একান্ত সচিব মো. শহিদুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক মো. মিন্টু প্রাং এবং উপ-সহকারী পরিচালক আমিনা পারভীন।

এর আগে সকালে কারখানা কমপ্লেক্সে পৌঁছলে অতিথিদের ফুল দিয়ে স্বাগত জানান ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এসএম মঞ্জুরুল আলম অভি।

এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর আলমগীর আলম সরকার, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হুমায়ূন কবীর, ইউসুফ আলী, এস এম রেজওয়ান আলম এবং কর্নেল (অব.) এস এম শাহাদাত আলম, সিনিয়র ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ফিরোজ আলম, ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আদনান আফজাল, সিনিয়র অপারেটিভ ডিরেক্টর ফাহিম রশীদ, ফার্স্ট সিনিয়র অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর মিল্টন আহমেদ প্রমুখ।

কারখানা প্রাঙ্গণে পৌঁছে অতিথিরা প্রথমে ওয়ালটনের বিশাল কর্মযজ্ঞের উপর নির্মিত ভিডিও ডক্যুমেন্টারি উপভোগ করেন। পরে তারা ওয়ালটনের সুসজ্জিত প্রোডাক্ট ডিসপ্লে সেন্টার ঘুরে দেখেন। এরপর পর্যায়ক্রমে তারা মোল্ড অ্যান্ড ডাই, মেস্টাল কাস্টিং, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন উৎপাদন, টেস্টিং ল্যাব, অ্যাসেম্বলি লাইন, পিসিবি (প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ড), এসএমটি (সারফেস মাউন্টিং টেকনোলজি), চার্জার, ব্যাটারি, ইয়ারফোন, মোবাইল ফোনের হাউজিং, কম্প্রেসর, রেফ্রিজারেটর উৎপাদন কারখানা সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করেন।

কারখানা পরিদর্শন শেষে শুভেচ্ছা স্মারক হিসেবে বিটিআরসি চেয়ারম্যানের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর।

২০১৭ সালের ৫ অক্টোবর দেশের প্রথম মোবাইল ফোন কারখানা চালু করে ওয়ালটন। ওই বছরের ডিসেম্বরে বাজারে আসে দেশে তৈরি প্রথম স্মার্টফোন। এর মাধ্যমে প্রযুক্তিপণ্যে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন বাস্তবে রূপ পায়। বর্তমানে স্থানীয় চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি বাংলাদেশে তৈরি ওয়ালটন মোবাইল ফোন রপ্তানিও হচ্ছে।

বিডি প্রেসরিলিস /০৭ অক্টোবর ২০২০ /এমএম  


LATEST POSTS
স্বাধীনতা দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে রূপালী ব্যাংকের শ্রদ্ধা

Posted on মার্চ ২৬th, ২০২৪

মিনিস্টার গ্রুপ-ফরাজী হাসপাতালের মাঝে সমঝোতা

Posted on মার্চ ২৬th, ২০২৪

লাইজলের বিশেষ ক্যাম্পেইন

Posted on মার্চ ২৬th, ২০২৪

আইডিপি এডুকেশনের সঙ্গে গ্রামীণফোনের চুক্তি

Posted on মার্চ ২৫th, ২০২৪

চলতি মাসে ভারতে ৫০ লাখ টাকার ফ্যান রপ্তানি করেছে ওয়ালটন

Posted on মার্চ ২৪th, ২০২৪

১৯ এপ্রিল থেকে চেন্নাই রুটে ইউএস-বাংলার ফ্লাইট বৃদ্ধি

Posted on মার্চ ২৪th, ২০২৪

ঈদ উপলক্ষে বায়োজিনে স্কিনকেয়ারে চলছে ৭৫% পর্যন্ত ছাড়

Posted on মার্চ ২৪th, ২০২৪

উৎসবের আলিঙ্গনে ‘সারা’র ঈদ পোশাকের আয়োজন

Posted on মার্চ ২৪th, ২০২৪

নওগাঁয় দুটি হারল্যান স্টোর উদ্বোধন করলেন অপু-ইমন

Posted on মার্চ ৮th, ২০২৪

ক্লেমনের সঙ্গে ক্রিকেটার নাজমুল হোসেন শান্তর চুক্তি স্বাক্ষরিত

Posted on মার্চ ৮th, ২০২৪