নিজস্ব প্রতিবেদক :: এস্কিমি দক্ষিণ এশিয়ার প্রাক্তন আঞ্চলিক প্রধান লুতফি চৌধুরী সম্প্রতি নিযুক্ত হয়েছেন এস্কিমি-র ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে। তার এই সাফল্যজনক অর্জনের সাথে সাথে বাংলাদেশকে করা হয়েছে এস্কিমি-র কেন্দ্রীয় অঞ্চল যেখান থেকে এশিয়ার অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর এস্কিমি কার্যক্রম নির্দেশিত হবে। এস্কিমি একটি আন্তর্জাতিক প্রোগ্রাম্যাটিক ও ডিমান্ড-সাইড প্ল্যাটফর্ম যেটিতে ডিজিটাল বিজ্ঞাপনী নেটওয়ার্কগুলো সংযুক্ত থাকে। এস্কিমি-র বিভিন্ন সেবা দ্বারা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান গুলো তাদের ডিজিটাল বিজ্ঞাপনগুলো সুনির্দিষ্ট ভোক্তাদের নিকট পৌঁছাতে পারে।
এস্কিমি, যা এস্কিমি ডিএসপি নামেও পরিচিত, ২০০২ সালে ইউরোপে যাত্রা শুরু করে এবং ২০০৯ সালে ব্যবসায় সম্প্রসারণ শুরু করে। যদিও এস্কিমির প্রোগ্রাম্যাটিক ব্যবসা ২০১৫ সাকে নাইজেরিয়াতে শুরু হয় এবং বাংলাদেশে এটির যাত্রা শুরু হয় ২০১৭ সালে। লুতফি চৌধুরী তখন কান্ট্রি ম্যানেজার হিসবে এস্কিমি বাংলাদেশের সাথে যাত্রা শুরু করেন। বাংলাদেশে এস্কিমির দল এবং ব্যবসাকে তিনি সফলতার সাথে সম্প্রসারিত করেন যা তাকে পরবর্তীতে ২০১৮ সালে এস্কিমি দক্ষিণ এশিয়ার রিজিওনাল ম্যানেজার বা আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক হিসেবে নিযুক্ত হতে সাহায্য করে। এস্কিমি দক্ষিণ এশিয়ার রিজিওনাল ম্যানেজার হিসেবে তিনি বাংলাদেশ, নেপাল এবং মিয়ানমার এর দায়িত্বে ছিলেন। বাংলাদেশ গত দুই বছর ধরে এস্কিমি দক্ষিণ এশিয়ার ব্যবসার কেন্দ্রীয় ভূমিকায় ছিলো যা সম্ভব হয়েছে এস্কিমি বাংলাদেশের দক্ষ দলের জন্যই।
সম্প্রতি লুতফি চৌধুরীকে নিযুক্ত করা হয় এস্কিমি সাউথ এশিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে। সেই সাথে বাংলাদেশকে করা হয় এস্কিমি এশিয়ার কেন্দ্রীয় শাখা। বাংলাদেশ থেকেই নির্দেশনা পাবে এস্কিমি এশিয়ার অন্যান্য দেশের ডাটা, ডিজাইন, অপারেশনস, ফাইনান্সসহ অন্যান্য দলগুলো। এ প্রসঙ্গে এস্কিমি-র প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ভাইটাস পাউক্সতিস বলেন, প্রায় দুই বছর আগে লুতফি আমাদের বাংলাদেশ শাখার কান্ট্রি ম্যানেজার হিসেবে যোগদান করেন এবং ইতোমধ্যে এস্কিমিকে এটির প্রতিযোগিদের মধ্যে শীর্ষস্থানে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছেন।
লুতফি চৌধুরী এর আগে জিএনআর এবং উইজার্ডস নামক দুটি এ্যাড নেটওয়ার্কে দীর্ঘসময় কাজ করেছেন। তিনি বলেন, যে জিনিসটি আমাকে এস্কিমির দিকে ধাবিত করেছে তা হলো এটির অত্যাধুনিক পণ্যের আইডিয়া। আমি এর আগে ব্যবসায়িক গোষ্ঠিকে তথ্য-ভিত্তিক বিজ্ঞাপন প্রদানে সচেতন করে তোলায় কাজ করেছি এবং এস্কিমি ছিলো আমার শিক্ষার কার্যকারিতা প্রমান করার জায়গা।
এস্কিমি বাংলাদেশের বর্তমান কান্ট্রি ম্যানেজার জশুয়া প্রত্যয় বলেন, আমি এস্কিমি বাংলাদেশের তৃতীয়তম কর্মী হিসেবে যোগদান করেছিলাম। আমি শুরু থেকেই লুতফির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত থেকে দেখেছি উনি কিভাবে ওনার সর্বোচ্চ দিয়ে দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে এস্কিমির সমৃদ্ধি নিশ্চিত করেছেন। তার উচ্চাকাঙ্ক্ষা, সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য এবং সমৃদ্ধির জন্য প্রবল ইচ্ছা আমাদের দলের মূল অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে।
এস্কিমি বাংলাদেশের দলটি এখন থেকে নেপাল, মিয়ানমার, লাওস এবং কম্বোডিয়াতে এস্কিমির বাজার সম্প্রসারণের নেতৃত্ব দিবে। সে লক্ষ্যে এস্কিমি বাংলাদেশ তাদের প্রযুক্তি দল এবং বিজ্ঞাপন কার্যক্রম পরিচালনার দলকে আরো দক্ষ করে গড়ে তুলছে।
বিডি প্রেসরিলিস / ২৬ আগস্ট ২০১৯ /এমএম
Posted on নভেম্বর ২৭th, ২০২৫
Posted on অক্টোবর ১৬th, ২০২৫
Posted on আগস্ট ১৯th, ২০২৫
Posted on মে ২৮th, ২০২৫
Posted on মে ১৭th, ২০২৫
Posted on মে ১৭th, ২০২৫
Posted on মে ১৭th, ২০২৫
Posted on মে ১৫th, ২০২৫
Posted on মে ১৫th, ২০২৫
Posted on মে ১৫th, ২০২৫