নিজস্ব প্রতিবেদক :: ঈদুল আযহা বা কোরবানি ঈদ দুয়ারে কড়া নাড়ছে। ঈদ বাজারে মার্সেল ব্র্যান্ডের রয়েছে ৮০টিরও বেশি মডেলের রেফ্রিজারেটর ও ডিপ ফ্রিজ। ঈদ উপলক্ষ্যে আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন ডিজাইনের বেশ কিছু নতুন মডেলের ফ্রিজও বাজারে ছেড়েছে মার্সেল।
পাশাপাশি ক্রেতাদের ফ্রিজ কিনে লাখপতি হওয়ার সুযোগসহ লক্ষ লক্ষ টাকার নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার দিচ্ছে দেশীয় প্রতিষ্ঠানটি। ফলে ঈদে সারা দেশে ব্যাপক বিক্রি হচ্ছে মার্সেল রেফ্রিজারেটর ও ডিপ ফ্রিজ।
জানা গেছে, ঈদ বাজারে মার্সেল ছেড়েছে উচ্চ গুণগতমানের ৭০ মডেলের ফ্রস্ট ও ৪ মডেলের নন-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটর। আরো আছে ৭ মডেলের ডিপ ফ্রিজ। এর মধ্যে ঈদে বেশি বিক্রি হচ্ছে মার্সেলের আকর্ষণীয় ডিজাইনের সাইড বাই সাইড গ্লাস ডোর মডেলের নন-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটর। এর এক পাশে নরমাল, আরেক পাশে বিশাল ডিপ।
ফলে, গ্রাহকের আলাদা ডিপ ফ্রিজ কেনার প্রয়োজন পড়ছে না। এছাড়া ডিজাইনে রয়েছে আভিজাত্যের ছাপ। মানের দিক থেকে খুব উন্নত এবং দামে সাশ্রয়ী। তাই এই ঈদে ক্রেতাদের কাছে ‘হটকেকে’ পরিণত হয়েছে মার্সেলের সাইড বাই সাইড রেফ্রিজারেটর।
পাশাপাশি ব্যাপক গ্রাহকপ্রিয়তা পাচ্ছে মার্সেলের দৃষ্টিনন্দন গ্লাস ডোর মডেলের ফ্রস্ট ফ্রিজ। এর মধ্যে বিশেষ ডিজাইনে তৈরি মার্সেলের ১৬৩, ২১৩ ও ২৩৮ লিটার ধারণক্ষমতার ফ্রিজ ভালো বিক্রি হচ্ছে। মার্সেল ফ্রিজে ব্যবহৃত ‘ন্যানো হেলথ কেয়ার টেকনোলজী’ খাবারকে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করে রাখে সতেজ ও জীবাণুমুক্ত।
মার্সেল ফ্রিজে ব্যবহৃত হচ্ছে ডিইসিএস টেকনোলজি, প্যাথ্যালেটমুক্ত গ্যাসকেট, হানড্রেড পার্সেন্ট কপার কনডেনসার, ওয়াইড ভোল্টেজ ডিজাইন। ফলে ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ছাড়াই নিশ্চিন্তে ফ্রিজ চালানো যাবে। ফ্রিজের কম্প্রেসরে ব্যবহার করা হচ্ছে বিশ্বস্বীকৃত সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব আর৬০০এ রেফ্রিজারেন্ট গ্যাস। যা ওজন স্তরের কোনো ক্ষতি করে না।
এদিকে ক্রেতাদের ‘ঈদের খুশি জমবে বেশি, মার্সেল ফ্রিজ, টিভি ও মাইক্রোওয়েভ ওভেন কিনে লাখপতি’ শীর্ষক সুবিধা দিচ্ছে মার্সেল। ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-৭ এর আওতায় দেশের যেকোনো শোরুম থেকে মার্সেল ফ্রিজে কিনে একজন ক্রেতা পেতে পারেন এক লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার। এছাড়া সকল ক্রেতাদের জন্য রয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকার নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার। গত ৮ জুন থেকে শুরু হওয়া এ সুযোগ থাকবে কোরবানি ঈদ পর্যন্ত।
মার্সেলের ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর নাসিমা আক্তার নীলা জানান, ঈদে ইতোমধ্যে মার্সেল ফ্রিজ কিনে লাখপতি হয়েছেন বেশ কয়েকজন ক্রেতা। তাদের মধ্যে রয়েছেন: কিশোরগঞ্জে কৃষক সোলতান উদ্দিন, ময়মনসিংহে গৃহিণী সুফিয়া খাতুন, নারায়নগঞ্জে ব্যবসায়ী জামাল উদ্দিন, চাঁদপুর উত্তর মতলবে মো. ইলিয়াছ বকাউল ও শরীয়তপুরে কৃষক ইব্রাহিম মাদবর। সব ক্রেতাই পেয়েছেন বিভিন্ন অঙ্কের ক্যাশ ভাউচার।
মার্সেলের নির্বাহী পরিচালক ও হেড অব সেলস ড. মো. সাখাওয়াৎ হোসেন বলেন, কোরবানি ঈদের আগে দেশে ফ্রিজের চাহিদা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। তাই এই সময়কে বলা হয় ফ্রিজ বিক্রির প্রধান মৌসুম। আর এই সময়ে ফ্রিজ বিক্রিতে প্রতিবছরই ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে মার্সেল। এবার করোনা দুযোর্গের মধ্যেও মার্সেল ফ্রিজ বিক্রির সেই ধারাবাহিকতা বজায় রয়েছে।
কর্তৃপক্ষ জানায়, আন্তর্জাতিকমানের টেস্টিং ল্যাব নাসদাত-ইউটিএস থেকে কিউসি পাস নিয়ে মার্সেলের প্রতিটি ফ্রিজ বাজারে ছাড়া হচ্ছে। আর তাই ফ্রিজে এক বছরের রিপ্লেসমেন্টসহ কম্প্রেসরে ১২ বছরের গ্যারান্টি দিচ্ছে মার্সেল। আছে ৫ বছরের ফ্রি বিক্রয়োত্তর সুবিধা।
দ্রুত বিক্রয়োত্তর সেবা দিতে আইএসও সনদপ্রাপ্ত সার্ভিস ম্যানেজমেন্টের আওতায় সারা দেশে মার্সেলের রয়েছে ৭৪টি সার্ভিস সেন্টার। গ্রাহকরা যেকোন মোবাইল থেকে ১৬২৬৭ নম্বরে কল করে বছরের ৩৬৫ দিনই পাচ্ছেন কাঙ্খিত সেবা। তথ্য প্রাপ্তির পর গ্রাহকের বাড়িতে দ্রুত পৌঁছে যাচ্ছে সার্ভিস প্রোভাইডার। মার্সেলের এই সেবা এরইমধ্যে ব্যাপক প্রসংশিত হয়েছে।
বিডি প্রেসরিলিস / ২৭ জুলাই ২০২০ /এমএম
Posted on মার্চ ২৬th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৬th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৬th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৫th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৪th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৪th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৪th, ২০২৪
Posted on মার্চ ২৪th, ২০২৪
Posted on মার্চ ৮th, ২০২৪
Posted on মার্চ ৮th, ২০২৪