নিজস্ব প্রতিবেদক :: রাইড শেয়ারিংয়ে দেশের প্রথম লাইসেন্স পেল স্থানীয় কোম্পানি পিকমি।বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) – এর কাছ থেকে ২৪ জুন এ বিষয়ে অনুমোদন পেলেও সোমবার সংশ্লিষ্ট ফিস জমা দেওয়ার পর সরকারের দিক থেকে কোম্পানিটির সেবার অনুমোদন প্রক্রিয়া শেষ হয়।অনুমোদনের আগে ১০০ জন চালক ও বাহনের নিবন্ধনের বিস্তারিত জমা দিয়েছে পিকমি।
অনলাইনে পাওয়া অনুমোদনের সঙ্গে সঙ্গে আরও চালক এবং বাহন নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করা হচ্ছে বলে টেকশহরডটকমকে জানিয়েছেন পিকমির বিজনেস অপারেশন্স বিভাগের সিনিয়র ম্যানেজার শরিফুল ইসলাম তারেক।‘বিআরটিএ লাইসেন্সিং নীতিমালায় পরিবর্তন আনার পর পিকমি প্রথম অনলাইনে আবেদন করে এবং তাদের কাছ থেকে অনুমোদনও মেলে’ বলছিলেন তারেক।
তিনি বলেন, এই খাতকে আরও সুশৃঙ্খল করতে সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে মিলে কাজ করবেন তারা। এবং যেসব নীতিমালা রয়েছে সেগুলো পালনে সবসময় সচেষ্ট থাকবে পিকমি।এর আগে ১৬টি কোম্পানি এর লাইসেন্স পাওয়ার জন্যে আবেদন করলেও নীতিমালার কিছু জটিলতা থাকার কারণে গোটা লাইসেন্সিং প্রক্রিয়াই আটকে ছিল।
প্রথম দফায় করা নীতিমালায় একজন চালককে কেবল একটি কোম্পানির নেটওয়ার্কে নিবন্ধনের সুযোগ দেওয়া হয়। সকল রাইড শেয়ারিং কোম্পানি এক যোগে এর বিরোধিতা করে। তাতে করে নীতিমালার এই অংশটিতে পরিবর্তন আসে।তাছাড়া এই সময়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়াও ডিজিটাল করা হয়। ফলে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে করা আগের সকল আবেদনই বাতিল হয়ে গেছে।
২০১৬ সালে দেশে প্রথম রাইড শেয়ারিং সেবা চালু হয়। প্রথম দিকে বিআরটিএ এই সেবার বিরোধিতা করে একে ‘অবৈধ’ ঘোষণা করে এবং এর বিপক্ষে অবস্থান নেয়।সরকারের উচ্চ পর্যায়ের হস্তক্ষেপে বিআরটিএ-এর অবস্থান বদলে যায় এবং তখনই সেটাকে একটা নীতিমালায় আনার কথা ওঠে।পরে সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে সংস্থাটি রাইড শেয়ারিংয়ের লাইসেন্স দিতে নীতিমালা প্রণয়নের কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালের জুনে। পরে সেটি ২০১৮ সালের ১৫ জানুয়ারি মন্ত্রিসভায় অনুমোদন পায়।
বিডি প্রেস রিলিস / ২ জুলাই ২০১৯ /এমএম
Posted on নভেম্বর ২৭th, ২০২৫
Posted on অক্টোবর ১৬th, ২০২৫
Posted on আগস্ট ১৯th, ২০২৫
Posted on মে ২৮th, ২০২৫
Posted on মে ১৭th, ২০২৫
Posted on মে ১৭th, ২০২৫
Posted on মে ১৭th, ২০২৫
Posted on মে ১৫th, ২০২৫
Posted on মে ১৫th, ২০২৫
Posted on মে ১৫th, ২০২৫