নিজস্ব প্রতিবেদক :: বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় টেলিকম প্রযুক্তি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ের আয়োজনে শুরু হয়েছে পাঁচদিনব্যাপী ‘অ্যাডভ্যান্সিং ডিজিটাল বাংলাদেশ-২০১৯’ অনুষ্ঠান। আজ গুলশানে হুয়াওয়ের কাস্টমার সল্যুশন ইনোভেশন অ্যান্ড ইন্ট্রিগেশন এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারে (সিএসআইসি) এই অনুষ্ঠান উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন আধুনিক প্রযুক্তির উদ্ভাবন প্রদর্শন ও পর্যাপ্ত প্রস্তুতি ত্বরান্বিত করার বিষয়ে আলোচনা করা হবে। বিশেষ করে ইন্ডাস্ট্রির স্টেকহোল্ডারদের এসব বিষয়ে ধারণা দিতে পাঁচদিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে হুয়াওয়ে, যাতে পরবর্তী ডিজিটাল বিপ্লব শুরু হলে বাংলাদেশ ও ইন্ডাস্ট্রি আসন্ন পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারে।
হুয়াওয়ের আয়োজনে শুরু হওয়া ‘অ্যাডভ্যান্সিং ডিজিটাল বাংলাদেশ-২০১৯’ অনুষ্ঠান চলবে ৭ এপ্রিল থেকে আগামী ১১ এপ্রিল, ২০১৯ পর্যন্ত। এই অনুষ্ঠানে পরবর্তী প্রজন্মের নেটওয়ার্কিং ইক্যুইপমেন্ট, ইন্টিগ্রেশন এবং ভ্যালু ক্রিয়েশনসহ ডিজিটাল ইনক্লুশনের বিভিন্ন ফিচার প্রদর্শন করা হবে। এই প্রোগ্রামের মূল থিম নির্ধারণ করা হয়েছে ‘৫জি ইজ অন’। অনুষ্ঠানে হুয়াওয়ে বাংলাদেশে ও বিশ্বে ৫জির গুরুত্বপূর্ণ সম্ভাবনা এবং সুযোগের বিষয়টি তুলে ধরবে। এছাড়াও অনুষ্ঠানে- ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশে কিভাবে ৫জি চালু করা যেতে পারে এবং বাংলাদেশ কিভাবে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে অংশ নিতে পারে সেসব বিষয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করা হবে।
হুয়াওয়ে টেকনোলজি (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সিটিও জেরি ওয়াং বলেন, ‘বিশ্ব ও বাংলাদেশের জন্য ৫জি এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। সম্পূর্ণ সংযুক্ত ও বুদ্ধিবৃত্তিক বাংলাদেশ গড়তে প্রতিটি মানুষ, বাড়ি ও প্রতিষ্ঠানের জন্য ডিজিটাল সেবা দিতেই আমরা কাজ করছি। ফলে আইসিটি সল্যুশনস ও যন্ত্রপাতি সরবরাহকারীদের মধ্যে নেতৃস্থানীয় হওয়ায় পরবর্তী প্রযুক্তির বিষয়ে চিন্তা করা আমাদের দায়িত্ববোধের মধ্যে পরে, যাতে সমৃদ্ধ আগামীর জন্য আমাদের গ্রাহক, অংশীদার এমনকি এ খাতের সবার একটা ধারণা থাকে এবং নিজেদের প্রস্তুত রাখতে পারে। এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা বৈশ্বিক ডিজিটাল রূপান্তরের আর্থ-সামাজিক সুবিধার সম্ভাব্যতা, জীবনের সব ক্ষেত্রে কিভাবে ৫জি ভ্যালু চেইনকে প্রভাবিত করবে, অপারেটরদের আকাঙ্ক্ষা, ৫জি সক্ষমতা ও ব্যবহারের চিত্রসহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরবো। ইতোমধ্যে গত বছর আমরা বাংলাদেশে পরীক্ষামূলকভাবে ৫জি প্রদর্শন করেছি। এখন আমরা দেখাতে চাই, আমরা ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত।’
আজ গণমাধ্যমের সঙ্গে একটি বিশেষ সেশনে জানানো হয়, ৫জি ডিজিটাল বাধাসমূহকে দূর করে একটি জাতি এবং ছোট, বড় ও ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠানের জন্য ব্যাপক সুযোগ বয়ে আনবে এবং নতুন নতুন সুযোগ সৃষ্টি করে সবাইকে ক্ষমতায়ন করবে। এই বিপ্লবের একটি প্রধান দিক হলো শিল্প খাতকে স্মার্ট ফ্যাক্টরিতে রূপান্তর করা।
এই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শিল্পখাতের প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। অতিথিরা নির্দিষ্ট সময়ে এই অনুষ্ঠানের উপস্থিত থাকবেন এবং হুয়াওয়ের বিশেষজ্ঞ দলের সহায়তায় তারা হাতে-কলমে অভিজ্ঞতা নেবেন।
বিডি প্রেস রিলিস/ ০৭ এপ্রিল ২০১৯/ এমএম
Posted on ডিসেম্বর ১st, ২০২৩
Posted on নভেম্বর ৩০th, ২০২৩
Posted on নভেম্বর ২৯th, ২০২৩
Posted on নভেম্বর ২৭th, ২০২৩
Posted on নভেম্বর ২৩rd, ২০২৩
Posted on নভেম্বর ২১st, ২০২৩
Posted on নভেম্বর ২১st, ২০২৩
Posted on নভেম্বর ২০th, ২০২৩
Posted on নভেম্বর ১৬th, ২০২৩
Posted on নভেম্বর ১৩th, ২০২৩