নিজস্ব প্রতিবেদক :: রাস্তায় বিদ্যুৎ ঝড় তুলতে আসছে হপ অক্সো ই-বাইক। রাজস্থানের প্রতিষ্ঠান হপ ইলেকট্রিক মোবিলিটি সংস্থার তরফ থেকে ই-বাইকটিকে ‘গেম চেঞ্জার’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে যা আগামী ৫ সেপ্টেম্বর লঞ্চ হতে যাচ্ছে। ভারতের হপ ইলেকট্রিক কোম্পানি জ্বালানি তেলের বিকল্প হিসেবে ই-বাইক বাজারে নিয়ে আসছে।
বর্তমানে ভারতীয় বৈদ্যুতিক দু-চাকা গাড়ির বাজার স্টার্টআপ থেকে শুরু করে বাজাজ এবং টিভিএস-এর মতো মূলধারার নির্মাতাদের পণ্যে ভরপুর। এমনকি হন্ডা-র মতো সংস্থাও একটি সম্ভাব্য বৈদ্যুতিক অ্যাক্টিভা দিয়ে ২০২৩ সালে ঝড় বলে আশা করা হচ্ছে। কিন্তু প্রতিটি সংস্থাই একের পর এক বৈদ্যুতিক স্কুটার নিয়ে আসছে।
জয়পুরের সংস্থা হপ ইলেকট্রিক প্রতিদিনের মোটরসাইকেলকে নতুন করে সংজ্ঞায়িত করার লক্ষ্যে ৫ সেপ্টেম্বর অক্সো ই-বাইকটি লঞ্চ করতে চলেছে। বিগত এক বছর ধরে হপ অক্সো বৈদ্যুতিক বাইকটির পরীক্ষা করা হচ্ছে। সম্প্রতি নতুন ই-বাইকের অক্সো নামটি চূড়ান্ত করেছে হপ। বাস্তব-দুনিয়ায় পরীক্ষার পরে কোম্পানি এটি বিক্রয় করতে প্রস্তুত।
নতুন অক্সো বাইকটির একটি টিজার প্রকাশ করেছে হপ ইলেকট্রিক। বাইকটি সাইড টার্ন ইন্ডিকেটরসহ চারপাশে এলইডি আলো পায়। হেডলাইট ডিজাইন পূর্ববর্তী প্রজন্মের ১৫০সিসি এফজেড দ্বারা ব্যাপকভাবে অনুপ্রাণিত। যদিও পার্থক্যগুলো অদ্ভুত। টিজার দেখে এটা নিশ্চিত করে বলা যায় যে, অক্সো একটি রিয়ার হাব মোটর পেতে চলেছে।
অক্সো-র বেশির ভাগ বডি প্যানেলে আকর্ষণীয় ডট-প্যাটার্ন নীল গ্রাফিক্স রয়েছে। এটি একটি পেশিবহুল নকশা পায় যা এর ট্যাঙ্কের চারপাশের দর্শন যেন আরও আকর্ষণীয় করে তোলা। এর অ্যালয়গুলোর স্পোকগুলো বেশ আকর্ষণীয়, কিছুটা মোটাও। টিজারে একটি বিভক্ত আসনও দেখা গেছে এবং পিছনের সঙ্গে গ্র্যাব রেলগুলোও আগের জেনার এফজেডের কথা মনে করিয়ে দেয়।
আঁকাবাঁকা, ভাঙাচোড়া রাস্টার কথা মাথায় রেখে বাইকটির আর্গোনমিক্স নিরপেক্ষভাবে সেট করা হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। হ্যান্ডেলবারটি উপরে এবং রাইডারের জন্য ফুটপেগ কেন্দ্রীয়ভাবে সেট করা হয়েছে। বাইকটি তার রাইডারকে একটি আরামদায়ক এবং চাপমুক্ত রাইডিং অভিজ্ঞতা প্রদান করবে। এটি নিশ্চিত করে যে রাইডার তার প্রতিদিনের যাতায়াতের সময় ক্লান্তি মুক্ত হতে পারবেন হপ অক্সো ই-বাইকটি চালালে।
হপ অক্সো ইলেকট্রিক মোটরসাইকেলের লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ফুল চার্জ করে নিলে ১৫০ কিলোমিটারের কাছাকাছি নিশ্চিন্তে চালানো যাবে বলে কোম্পানীর পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে। কোম্পানি আরও জানিয়েছে যে, বাইকটি ঘন্টা প্রতি ১০০ কিলোমিটার গতি তুলতে সক্ষম হবে।আশা করা যায় বাংলাদেশের বাজারেও হপ ইলেকট্রিক মোবিলিটি ই-বাইকের বিশাল চাহিদার কথা মাথায় রেখে তাদের পণ্য বাজারজাত করা শুরু করবে ভারতীয় বাজারে তাদের চাহিদা মেটানোর পরপরই।
বিডি প্রেসরিলিস / ৩১ আগস্ট ২০২২ /এমএম
Posted on ফেব্রুয়ারি ৪th, ২০২৩
Posted on ফেব্রুয়ারি ২nd, ২০২৩
Posted on জানুয়ারি ২৬th, ২০২৩
Posted on জানুয়ারি ২৪th, ২০২৩
Posted on জানুয়ারি ১৮th, ২০২৩
Posted on জানুয়ারি ১৭th, ২০২৩
Posted on জানুয়ারি ৮th, ২০২৩
Posted on জানুয়ারি ৮th, ২০২৩
Posted on জানুয়ারি ৬th, ২০২৩
Posted on জানুয়ারি ৫th, ২০২৩