Follow us

এম নাঈম হোসেন

নিজস্ব প্রতিবেদক :: ঢাকা শহরের উন্নয়নের জন্য কাজ করছে ও ঢাকা শহরকে আগামী দুই দশকের মধ্যে বিশ্বের একটি শীর্ষ নগরীতে পরিণত করার অভিপ্রায় রাখে নাগরিক ঢাকা ফাউন্ডেশন।ঢাকা শহরের সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে নাগরিক ঢাকা ফাউন্ডেশনে সভাপতি আমাদের সাথে কথা বলেছেন।

কথা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নাগরিক ঢাকা শুধু সমস্যা নিয়েই কথা বলে না বরং সে অনুসারে কাজ করে যাওয়ার চেষ্টাও করে। একটি নগরের উন্নয়ন এর জন্য একজন দ্বায়িত্বশীল নাগরিক হওয়া কেন প্রয়োজন সে বিষয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে নাগরিকদের মনে সচেতনতা বিস্তার করা আমাদের একটি অন্যতম কাজ।আমরা মনে করি রাষ্ট্রের মতো নাগরিকদেরও কিছু দায়িত্বশীলতা থাকা উচিৎ যা শহরকে করে তুলবে আরো বেশী বসবাসযোগ্য। আমাদের লক্ষ্য এই সচেতনতা বৃদ্ধি এবং জীবনযাপনে নিয়ম কানুন মেনে চলার মানসিকতা আরো বৃদ্ধি করা। এ ব্যাপারে গ্রীক দার্শনিক সক্রেটিস এর একটি কথা আমাদের খুবই পছন্দ– সর্বোচ্চ দেশপ্রেম হল সবচেয়ে সুন্দর ভাবে নিজের কাজটুকু করা।

সচেতনতা বৃদ্ধির বাইরেও যদি আরো কিছু নিয়ে কাজ করা লাগে আমরা সেগুলো নিয়েও সময়ের সাথে সাথে কাজ করার চেষ্টা করে যাব, আমরা বিশ্বাস করি ইতিবাচক মনোভাব এবং বিচক্ষণ কাজের মাধ্যমে এই শহরকে বিশ্বের শীর্ষ শহরে উন্নীত করা সম্ভব।

নাগরিক ঢাকার আগামী দুই দশকের পরিকল্পনা নিয়ে তিনি বলেন যে,আমরা আগামী দুই দশকের একটি কৌশলগত পরিকল্পনা দাড় করাচ্ছি। যে পরিকল্পনায় আমরা দুই দশকের মধ্যে ঢাকা শহরের মধ্যে কি কি ইতিবাচক পরিবর্তন আনা যায়, সেগুলো বর্ষব্যাপী লক্ষ্যমাত্রায় নিয়ে আসার চেষ্টা করছি। এই পরিকল্পনা থেকেই আমরা আমাদের কাজ শুরু করেছি। এই পরিকল্পনার প্রতিচিত্রটি হবে আমাদের আগামী দুই দশকের অগ্রগতির ও লক্ষ্য পূরনের প্রধান হাতিয়ার।

এই পরিকল্পনার প্রথম ধাপে আমরা যেটা করার চেষ্টা করব তা হলো একটি নকশা চিত্রাঙ্কিত করা। আমরা পৃথিবীর উন্নত যেসব শহর আছে সেগুলো থেকে কিছু শহর বাছাই করব যেগুলো ঢাকার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।। সেগুলোর সাথে ঢাকা শহরের একটি নকশা চিত্রাঙ্কিত করা করব এবং সেইসব শহরগুলোর সাথে আমাদের কোথায় কোথায় তারতম্য আছে সে তারতম্যগুলো বের করে আনার চেষ্টা করব। প্রথমে আমরা বের করব আমাদের পরিবেশে আমাদের সীমিত সম্পদের মধ্যে কোন কোন তারতম্যগুলো নিয়ে কাজ করা সম্ভব এবং সময়ের সাথে সাথে সেই সব তারতম্যকে কিভাবে কমানো যায় তা নিয়ে আমরা কাজ করে যাব অগ্রাধিকার ভিত্তিতে।

একদিনেই কিংবা একবারেই কোন চমকের মাধ্যমে একটি শহরকে রাতারতি বদলে ফেলা যাবে না, এজন্যই কিন্তু আমরা দুই দশকের একটা পরিকল্পনা করছি। আমি আবারও বলছি, সবাই সমস্যা নিয়ে কথা বলে আমরা সমাধান নিয়ে কথা বলব এবং সেই আঙ্গিকেই কাজ করে যাব।আমরা বিশ্বাস করি দুই দশকের মধ্যে সঠিক কৌশল এবং সেই কৌশলের টেকসই বাস্তবায়ন এর মাধ্যমে একটি শহরকে পৃথিবী আগ্রনী শহরে রূপান্তরিত করা সম্ভব।

(বিডি প্রেস রিলিস/০৬ জুন/এসএম)


LATEST POSTS
বাংলাদেশে টিকটকের ‘ক্লাইমেট অ্যাকশন’ ক্যাম্পেইন

Posted on সেপ্টেম্বর ২৪th, ২০২৩

মেট্রোরেল ও মিডিয়াকম লিমিটেডের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

Posted on সেপ্টেম্বর ১৫th, ২০২৩

ওয়ালটন বাজারে ছেড়েছে নেক্সজি সিরিজের নতুন মডেলের স্মার্টফোন

Posted on সেপ্টেম্বর ১৫th, ২০২৩

আকিজ বোর্ড ডিলার কনফারেন্স থেকে ঘোষণা এলো নতুন সব ইনোভেশনের

Posted on সেপ্টেম্বর ৮th, ২০২৩

মায়া অল ন্যাচারাল স্ক্যাল্প অ্যান্ড হেয়ার অয়েল : চুলে দিন ন্যাচারাল পুষ্টি

Posted on সেপ্টেম্বর ২nd, ২০২৩

অফিশিয়ালি বাংলাদেশে যাত্রা শুরু হলো প্যান্টনিক কলমের

Posted on সেপ্টেম্বর ২nd, ২০২৩

ফুডপ্যান্ডার প্যান্ডাপিকে যুক্ত হলো ম্যাডশেফ ও চিজ

Posted on আগস্ট ৩০th, ২০২৩

এয়ারটেলের সাথে দেশজুড়ে বন্ধুদের সব হবে অন্য লেভেলে

Posted on আগস্ট ২০th, ২০২৩

ইউডিটিসিএল এখন জেটি ইন্টারন্যাশনাল

Posted on আগস্ট ২০th, ২০২৩

দেশের সবচেয়ে বড় ইস্পোর্টস টুর্নামেন্ট ডি১ কাপ বাংলাদেশ- এ এবার পুরস্কার ৪০ লক্ষ টাকা

Posted on আগস্ট ২০th, ২০২৩